
আমার কাগজ প্রতিবেদক
শ্রম আদালতে নোবেলজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূসের বিরুদ্ধে ২য় সাক্ষীর সাক্ষ্যগ্রহণ শেষ হয়েছে। বুধবার (১৮ অক্টোবর) ড. ইউনূসের বিরুদ্ধে করা শ্রম আইন লঙ্ঘনের মামলায় অষ্টম দিনের মতো সাক্ষ্যগ্রহণের দিন ধার্য ছিল।
এ সময় কলকারখানা ও প্রতিষ্ঠান অধিদপ্তরের পক্ষ থেকে তিনি আদালতকে জানান, আমরা গ্রামীণ টেলিকম পরিদর্শনে গেলে সেখানে শ্রম আইন লঙ্ঘনের প্রমাণ পাই। ড. ইউনূস ও গ্রামীণ টেলিকম শ্রম আইন লঙ্ঘন করেছে আমরা এর বিচার চাই।
এর আগে গত ১১ অক্টোবর ড. ইউনূসের বিরুদ্ধে বাদীর সাক্ষ্যগ্রহণ শেষ হয়।
গত ৫ অক্টোবর সকাল সাড়ে ৯টার দিকে আইনজীবী এবং গ্রামীণ টেলিকমের দুই কর্মকর্তাসহ দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) কার্যালয়ে হাজির হন ড. ইউনূস।
সেদিন অর্থপাচার মামলা এবং দুদক কার্যালয়ে হাজির হওয়ার ব্যাপারে ড. ইউনূসের আইনজীবী আবদুল্লাহ আল মামুন বলেন, গ্রামীণ টেলিকম সামাজিক ব্যবসার একটি প্রতিষ্ঠান। এর মাধ্যমে নতুন নতুন কর্মসংস্থানের সৃষ্টি ও শিল্প-কলকারখানা গড়ে তুলে বেকারত্ব দূর করা হয়। এটাই স্যারের (ড. ইউনূস) থিওরি অনুযায়ী মূল্য উদ্দেশ্য। এতে বলা আছে, কেউ কোনো মুনাফা নেবে না, এই মুনাফা সমাজের উন্নয়নের জন্য ধারাবাহিকভাবে ব্যবসা প্রতিষ্ঠান গড়ে তোলা হবে এবং বেকারত্ব দূর করা হবে।